Skip to content
  রবিবার ৭ ডিসেম্বর ২০২৫
সাম্প্রতিক খবর
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • অর্থনীতি
  • খেলা
  • বিনোদন
  • সারাদেশ
  • স্বাস্থ্য
  • সাহিত্য
    • কবিতা
  • ডাউনলোড এন্ড্রয়েড অ্যাপ
সাম্প্রতিক খবর
সাম্প্রতিক খবর
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • অর্থনীতি
  • খেলা
  • বিনোদন
  • সারাদেশ
  • স্বাস্থ্য
  • সাহিত্য
    • কবিতা
  • ডাউনলোড এন্ড্রয়েড অ্যাপ
সাম্প্রতিক খবর
  কলাম  কী করতে হবে?
কলাম

কী করতে হবে?

কল্লোল বনিককল্লোল বনিক—May 20, 20230
FacebookTwitterPinterestLinkedInTumblrRedditVKWhatsAppEmail
More stories

গাড়ীতে  বমি করার সহজ সমাধান ও ইএমডিআর মনো-চিকিৎসা

May 10, 2023

বারে বারে সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ার প্রবনতা

November 7, 2022

ফুটবল তার দায় শোধ করলো

December 21, 2022

শীতে অ্যাজমা রোগীদের একটু বাড়তি সতর্কতা প্রয়োজন

November 18, 2024

রুশ সাহিত্যিক চের্নিশেভস্কির একটি বৈপ্লবিক রোমান্টিক উপন্যাসের নাম ছিল ‘কী করতে হবে’। রুশ বিপ্লবের নেতা লেনিনকে কৈশোরে প্রেরণা জুগিয়েছিল ঐ উপন্যাস। পরবর্তীকালে ১৯০২ সালে মার্ক্সবাদী শ্রমিকশ্রেণীর পার্টি গড়ে তোলার ক্ষেত্রে বিভিন্ন দিকনির্দেশনামূলক একটি বই প্রকাশ করেন লেনিন। যার নাম ছিল ‘কী করতে হবে’। বইটির শিরোনামের সাথে একটা উপশিরোনামও (সাব-টাইটেল) ছিল ‘আমাদের আন্দোলনের যেসব প্রশ্ন তীব্রভাবে আলোড়িত হচ্ছে’। বইয়ের ভূমিকায় লেনিন সংযোজন করেন মার্ক্সের কাছে শ্রমিকনেতা লাসালের লেখা চিঠির কিছু অংশ, যেখানে লাসালে বলেন ” কোন পার্টির দুর্বলতার সবচেয়ে বড় প্রমান হলো সেটার বিক্ষিপ্ততা এবং স্পষ্ট সীমারেখাগুলো লেপে মুছে যাওয়া। পার্টি আরো শক্তিশালী হয় নিজেকে বিশোধিত করে।” সেই সময়ের প্রেক্ষাপটে লেনিন মনে করতেন সারা রাশিয়া জুড়ে একটি সুসংগঠিত, সুশৃঙ্খল ও কেন্দ্রীভূত পার্টি গড়ে তুলতে হবে, জনগণের সাথে যার বজায় থাকবে নিরবিচ্ছিন্ন যোগাযোগ এবং যা শ্রমিকশ্রেণীকে বৈপ্লবিক সংগ্রামে নেতৃত্ব দেয়ার ক্ষমতা রাখে। পার্টিকে চলতে হবে স্বতঃস্ফূর্ত শ্রমিক আন্দোলনের আগে আগে। এই ধরণের পার্টি কিভাবে গড়ে তোলা সম্ভব, তার জন্য কোন কোন পথ গ্রহণ করা প্রয়োজন – ‘কী করতে হবে’ বইয়ে লেনিন মূলত এইসব বিষয়ে বিশদ বর্ণনা করেছেন। লেনিনের এই চিন্তার সূত্রপাত পরিলক্ষিত হয় ১৯০০ সালে ইস্ক্রা পত্রিকায় প্রকাশিত ‘কোথায় শুরু করতে হবে’ নামক একটি প্রবন্ধে। যা পরবর্তী কালে ‘কী করতে হবে’ বইয়ে বিস্তারিত ভাবে উপস্থাপন করা হয়। 

এই বইয়ের মধ্যে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ আলোচ্য বিষয় হচ্ছে বিপ্লবী পার্টির মধ্যে মতপ্রকাশের স্বাধীনতা কিরকম হওয়া উচিত; আন্দোলনে স্বতঃস্ফূর্ততা ও সচেতন সংগঠিত নেতৃত্বের মধ্যে সম্পর্ক কিরকম হওয়া উচিত; শ্রমিক আন্দোলনের মধ্যে ট্রেড ইউনিয়নিজম, অর্থনীতিবাদ ইত্যাদি বিকৃতি কেন আসে এবং কিভাবে এগুলার বিরুদ্ধে লড়তে হবে; ‘প্রাক্টিকাল ওয়ার্ক’ এর ধুয়া তুলে থিওরি কে অবজ্ঞা করার তাৎপর্য কি; বিপ্লবী পার্টি কেন পেশাদার বিপ্লবীদের পার্টি হওয়া উচিত; পার্টি সংগঠনে যথার্থ গণতন্ত্রের রূপ কেমন হওয়া উচিত; পার্টিতে পার্টি পত্রিকার গুরুত্ব ও সংগঠক হিসেবে পার্টি পত্রিকার ভূমিকা ইত্যাদি। পরবর্তী কালে এই বই সম্পর্কে লেনিন বলেন তৎকালীন রাশিয়ার ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট থেকে বিচ্ছিন্ন করে এই বই কে বিচার করলে ভুল হবে। ১৯০৩ সালে জুলাই মাসে রুশ সোশ্যাল ডেমোক্রেটিক পার্টির দ্বিতীয় কংগ্রেসে এই বইয়ের সমালোচনায় লেলিন বলেন – অর্থনীতিবাদীরা একদিকে জোঁক দিয়ে একবারে শেষপ্রান্তে চলে গিয়েছে; এটা ঠিক করতে হলে কোন একজনের উল্টাদিকে টান দেয়া দরকার ছিল- আমি সেটুকুই করেছি।  

বিপ্লবী পার্টি গঠন প্রক্রিয়ায় লেনিনের দিকনির্দেশনার গভীরে প্রবেশ বর্তমান রচনার আপাত লক্ষ নয়, আপাত লক্ষ আমাদের মাতৃভূমি বাংলাদেশের বর্তমান প্রেক্ষাপটে করণীয় নির্ধারণে একজন রাজনৈতিক আন্দোলনের কর্মীর চিন্তা বিনিময়। বাংলাদেশ বর্তমানে একটা গভীর সংকটে নিমজ্জিত। এই সংকটের স্রষ্টা মূলত শাসকগোষ্ঠী। বিগত যেকোন সময়ের তুলনায় দেশে গণতান্ত্রিক চর্চার পরিবেশ খারাপের দিকে। পাবলিক সার্ভিস কমিশন, দুর্নীতি দমন কমিশন, নির্বাচন কমিশন, মানবাধিকার কমিশনের মতো স্বায়ত্তশাসিত সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে দলীয়করণ করা হয়েগেছে। ধন বৈষম্য, আয় বৈষম্য সকল মাত্রা ছাড়িয়ে গেছে। দ্রবমূল্যের উর্ধগতির কারণে আশিভাগ মানুষের প্রকৃত আয় কমে গেছে। সাধারন মানুষের খাবারের মান এবং পরিমান উভয়ই কমে গেছে। প্রয়োজনের তুলনায় কম খাচ্ছে নিম্ন আয়ের ৭১% পরিবার। বিপুল পরমিন অর্থ প্রতিনিয়ত দেশের বাইরে পাচার হয়ে যাচ্ছে। রাষ্ট্র এখনো সবার জন্য মানসম্মত আধুনিক শিক্ষার নিশ্চয়তা দিতে পারে নাই। স্বাস্থ্য খাত যে কতটা ভঙ্গুর সেটা করোনা মহামারী এসে আমাদের দেখিয়ে দিয়ে গেছে কিন্তু সেখানেও উল্লেখযোগ্য কোন অগ্রগতি নাই। সনাতনী আইন-কানুন আধুনিকীকরণ তো দূরের কথা ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মাধ্যমে মত প্রকাশের অধিকার কে হরণ করা হচ্ছে। সমুদ্র বন্দর ব্যবহার করার সুযোগ দেয়া হচ্ছে ভারতকে, মার্কিন কোম্পানি পাচ্ছে সমুদ্রে গ্যাস অনুসন্ধানের সুযোগ অথচ এই সকল চুক্তি কাদের স্বার্থ সংরক্ষণ করছে দেশবাসী জানে না। অনেকেই বলছে সামনে নির্বাচন কে কেন্দ্রকরে সরকারের এই ধরণের চুক্তির প্রবণতা উর্দ্ধগামী। সরকারের নেয়া বড় বড় প্রকল্পগুলোর নির্মাণ ব্যায় অস্বাভাবিক রকম বেশি। তার সাথে রয়েছে অনিয়ম, দুর্নীতি ও প্রকল্প পরিকল্পনার সমস্যা। একে একে দখল হয়ে যাচ্ছে নদী, খাল, বিল। বড় বড় কোম্পানিগুলো নদী দখল করে স্থাপনা গড়ে তুলছে। কারখানার দূষিত বর্জ্যে নদীগুলো সয়লাব। কৃষকরা ফসলের ন্যায্য দাম পাচ্ছে না। বাজার নিয়ন্ত্রণ করছে সিন্ডিকেট। দেখার কেউ নাই। শহরে এক একটা বড় দুর্ঘটনা বা বিস্ফোরণের পর বের হয়ে আসে দুর্নীতির তথ্য। এই পরিস্থিতিতে সবচাইতে সংকটে আছে শ্রমজীবী মানুষ। প্রতিবছর কর্মক্ষেত্রে অসংখ্য শ্রমিককে জীবন দিতে হচ্ছে। প্রতিবছর বাঁচার জন্য জীবন বাজি রেখে অনেক মানুষ দেশের বাইরে পাড়ি দিচ্ছে। অনেককেই দেশে ফেরত আসতে হয় লাশ হয়ে। রাষ্ট্রীয় কল কারখানাগুলো বন্ধ করে নামমাত্র মূল্যে তুলে দেয়া হচ্ছে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোকে। এভাবে বলে শেষ হবার নয়। মুনাফা আর লুটেরাদের ক্ষমতা লিপ্সার কাছে বলি হচ্ছে অসংখ্য মানুষের জীবন আর প্রকৃতি। 

এক সাগর রক্তের বিনিময়ে অর্জিত বাংলাদেশে কিভাবে সাম্য, মানবিক মর্যাদা, সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্টা করা যায়? এর জন্য আজকে কী করতে হবে? এর অনেক উত্তরই অনেকে দিতে পারবে। কিন্তু একজন রাজনৈতিক আন্দোলনের কর্মী হিসেবে যেটা সাধারণ বোঝাপড়া তা হলো শোষিত শ্রেণীর নেতৃত্বে একটা বিপ্লবই  কেবল পারে বাংলাদেশকে একটি মানবিক রূপ দিতে। এ ভিন্ন বিকল্প কোনো রাস্তা খোলা নাই। যে কোনো ধরণের সংস্কার হয়তো সাময়িক স্বস্তিদিতে পারে কিন্তু সেটা কোনো স্থায়ী সমাধান হবে না। আমরা আমাদের চোখের সামনে দেখলাম ৯০এর গণআন্দোলন, জনগণের আত্মত্যাগ কিভাবে ম্লান করে দিলো শাসকগোষ্ঠী। আমাদের চারপাশের হাজারটা সঙ্কটের মূলে রয়েছে শোষণমূলক ব্যবস্থা। আমাদের মনোজগতে, রাষ্ট্রীয় প্রশাসনে এখনো সামন্ততান্ত্রিক চিন্তাভাবনার প্রভাব প্রকট। স্বাধীনতা উত্তর যারাই ক্ষমতায় গেছে তারাই নিজেদের সর্বেসর্বা মনে করেছে। জনগণের জীবনযাত্রার মানউন্নয়ন তাদের কাছে কখনোই প্রাধান্য পায় নাই। ধর্ম, বর্ণ, লিঙ্গ, জাতিগোষ্ঠী সহ বিভিন্ন ইস্যুতে প্রতিনিয়ত জনগণকে বিভক্ত করে রাখার তৎপরতা শাসকগোষ্ঠীর মধ্যে বিরাজমান। মুনাফার কাছে মানবিকতা সর্বক্ষেত্রে বিপর্যস্ত। সাধারণ খেটে খাওয়া মানুষের কাছে এই সমাজ এক দম বন্ধ করা পরিস্থিতি তৈরী করেছে। বিদ্যমান ব্যবস্থার আইন কানুন রীতিনীতি, ক্ষমতা কাঠামো ভেঙে নতুন মানবিক ব্যবস্থা বিনির্মাণ ব্যতীত সাধারণ মানুষের মুক্তি নাই। ইতিহাস আমাদের সেই শিক্ষাই দেয়। কমরেড জসিমউদ্দিন মন্ডল বলেছিলেন “চল্লিশের দশক থেকে আজ পর্যন্ত যারা ক্ষমতায় এসেছে, তারা বড় লোকের, জোতদারের ও মহাজনের সরকার। এরা শ্রমিকের স্বার্থরক্ষা করবে না। শ্রমিকের রাজনীতি বুঝে, অঙ্ক করে জীবন বাজি রেখে লড়াই করে এই সমাজ ভাঙ্গতে হবে। এবং ভাঙ্গিতেই হবে। শ্রমিককেই লড়াই ও বিপ্লবের মাধ্যমে এই বড় লোকের সমাজ ভেঙ্গে তার নিজের সরকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে।” এর চাইতে সঠিক উপলব্ধি আর হতে পারে না। শ্রমিকশ্রেণীর নেতৃত্বে একটি বিপ্লব ভিন্ন সাধারণ মানুষের সামনে মুক্তির কোন পথ খোলা নাই। এঙ্গেলস বলেছেন যে, কেউ বিপ্লব চাইলে, বিপ্লব করার জন্য কি কি করা দরকার সেটাও তাকে চাইতে হবে। আমরা জানি বিপ্লবের জন্য বিপ্লবী তত্ত্বায়ন জরুরি। কমরেড লেলিন আমাদের দেখালেন এবং শিখালেন যে বিপ্লবের জন্য একটা বিপ্লবী পার্টি অপরিহার্য। যেই পার্টির জনগণের সাথে থাকবে নিবিড় যোগাযোগ এবং যারা শ্রমিকশ্রেণীকে নেতৃত্ব দিবে রাষ্ট্রক্ষমতা দখলে। যারা প্রতিষ্ঠা করবে বুর্জোয়া একনায়কতন্ত্রের জায়গায় শ্রমিকশ্রেণীর একনায়কতন্ত্র। ব্যক্তিমালিকানার জায়গায় ধীরে ধীরে সর্বক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠিত হবে সামাজিকমালিকানা। 

এটা অস্বীকার করার কোনো কারণ নাই যে বর্তমানে দেশে গণভিত্তিসম্পন্ন বিপ্লবী পার্টি অনুপস্থিত। বাংলাদেশের সংকটের একটা অন্যতম কারন হচ্ছে বিপ্লবী রাজনৈতিক দলের অনুপস্থিতি যারা জনগণের স্বার্থবিরোধী যে কোনো রাষ্ট্রীয় তৎপরতা রুখে দেবার ক্ষমতা রাখে। কোনো বিপ্লবী পার্টি যদি ধারাবাহিক ভাবে জনগণের স্বার্থসংশ্লিষ্ট ইস্যু তে কার্যকরী লড়াই সংগ্রাম পরিচালিত করতে পারে তাহলে অবশ্যই জনগণ তাদের পাশে এসে দাঁড়াবে। বিপ্লব কোন পথে আসবে তা অনেকাংশে নির্ভর করে বিপ্লবী পার্টির সঠিক রাজনৈতিক লাইন, সেটা কার্যকর করার সক্ষমতা এবং বিপ্লবকে যারা প্রতিহত করতে চায় তাদের শক্তি সামর্থ্য সঠিক ভাবে যাচাই করে তা প্রতিহত করার উপর। নিকট অতীতে দেশে বামপন্থী রাজনৈতিক দলগুলো একত্রিত হয়ে কিছু গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক কর্মসূচি পালন করেছে যার মধ্যে ধর্মঘটের মতো কর্মসূচিও ছিল। কিন্তু এইসকল কর্মসূচি সফল করার জন্য যেই পরিমান কর্মীবাহিনী রাজপথে থাকা জরুরি ছিল তার অনুপস্থিতি লক্ষ করা গেছে। লক্ষ্যে পৌঁছাতে হলে এই সীমাবদ্ধতা কাটিয়ে উঠার কোনো বিকল্প নাই। প্রতিকূলতাগুলো সুনির্দিষ্ট করে সেগুলো অতিক্রম করা শিখতে না পারলে এই সমাজ ভাঙা যাবে না। রাজনৈতিক কর্মসূচি গুলো সফল করার জন্য যথাযথ সংখ্যক নিবেদিতপ্রাণ সংগঠক গড়ে তুলতে হবে। সেই লক্ষে শ্রেণীর মধ্যে, নিপীড়িত জনগোষ্ঠীর মধ্যে রাজনৈতিক তৎপরতা বিস্তৃত করতে হবে। যারা রাজনৈতিক কর্মসূচি বাস্তবায়ন করতে গিয়ে রাষ্ট্রীয় নিপীড়ণের শিকার হবে তাদের এবং তাদের পরিবারের দেখাশোনার দায়িত্ব বিপ্লবী পার্টিকে নিতে হবে। বিপ্লবী পার্টিতে এমন কোনো তৎপরতা বা কর্মকান্ডকে প্রশ্রয় দেয়া যাবে না যাতে করে পার্টি শৃঙ্খলায় ফাটল ধরে। শ্রেণীর স্বার্থ এবং বিপ্লবের স্বার্থই হবে পার্টি ও প্রতিটা পার্টি সদস্যের স্বার্থ। জনগণের স্বার্থসংশ্লিষ্ট গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুতে তে জনসম্পৃক্ত সফল ধর্মঘটের মতো রাজনৈতিক কর্মসূচি যেমন পার্টি ও তার সদস্যদের মনোবল চাঙ্গা করবে, সামনে আগায় যাওয়ার জন্য অনুপ্রেরণা যোগাবে তেমনি পার্টিও সাধারণ জনগণের ভরসার কেন্দ্রে চলে আসবে। শাসক গোষ্ঠীও সেক্ষেত্রে বসে থাকবে না। জনগনকে সাথে নিয়ে রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস ও নির্যাতন প্রতিহত করা পার্টিকে রপ্ত করতে হবে। এক একটা ধাপ অতিক্রম করে চূড়ান্ত লক্ষের দিকে অগ্রসর হতে হবে। লড়াই সংগ্রামের অভিজ্ঞতা ও জনগণের সক্রিয়তাই হয়তো নির্ধারণ করে দিবে বিপ্লবের সঠিক পথ ও সময়। ঠিক যেভাবে এই অঞ্চলে ৭১ এর জন্ম হয়েছিল। কমরেড মাও সেতুং এর ভাষায় আমরাও বলতে চাই যে আমাদের এমন কি আছে যেটা আমরা বিপ্লবের স্বার্থে ত্যাগ করতে পারি না?

কী করতে হবে?সম্প্রতি
FacebookTwitterPinterestLinkedInTumblrRedditVKWhatsAppEmail

কল্লোল বনিক

লালমনিরহাটে হাসিনার পদত্যাগ চাইলেন ফখরুল
আফতাব নগর গেট ও হাতিরঝিলস্থ দাসের কান্দি  পানি কলেকশন পয়েন্ট বরাবর  ফুট ওভার ব্রিজ প্রয়োজন
Related posts
  • Related posts
  • More from author
কলাম

কন্ট্রকচুয়াল সার্ভিস কি দাস প্রথা

June 8, 20250
কলাম

সন্তানের মানসিক ট্রমা ও চিকিৎসা

April 30, 20250
কলাম

বর্তমান সময়ের আশংকা গুলি নির্মূলে কার্যকর রাজনীতি জরুরি

April 21, 20250
Load more
Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Read also
জাতীয়

প্রথমবারের মতো নির্বাচনি প্রচারণায় পোস্টার নিষিদ্ধ

November 11, 20250
জাতীয়

সিপিবির নবনির্বাচিত সভাপতি চন্দন সাধারণ সম্পাদক রতন

September 24, 20250
জাতীয়

জামাত বিএনপির কাছে ৩০ টি আসন চেয়েছিলো

September 23, 20250
সারাদেশ

সিপিবি ঢাকা মহানগর উত্তরের সভাপতি সোহেল সাধারণ সম্পাদক লূনা নূর নির্বাচিত

September 3, 20250
সারাদেশ

আফতাব নগর হাউজিং সোসাইটির রানিং ও শরীরচর্চার জন্য উপযোগিতা

August 8, 20250
সারাদেশ

সাম্রাজ্যবাদ বিরোধী রোডমার্চের সমর্থনে হাতিরঝিল থানা শাখার উদ্যোগে পথসভা অনুষ্ঠিত

June 20, 20250
Load more

সম্প্রতি প্রকাশিত

  • প্রথমবারের মতো নির্বাচনি প্রচারণায় পোস্টার নিষিদ্ধ
  • সিপিবির নবনির্বাচিত সভাপতি চন্দন সাধারণ সম্পাদক রতন
  • জামাত বিএনপির কাছে ৩০ টি আসন চেয়েছিলো
  • সিপিবি ঢাকা মহানগর উত্তরের সভাপতি সোহেল সাধারণ সম্পাদক লূনা নূর নির্বাচিত
  • আফতাব নগর হাউজিং সোসাইটির রানিং ও শরীরচর্চার জন্য উপযোগিতা

    # বিষয়

    সম্প্রতিখবরমূললিড১লিডসিপিবিবিএনপিকাতার বিশ্বকাপরিকশা-ভ্যান-ইজিবাইক শ্রমিক ইউনিয়নবাম জোটছাত্রলীগচীনমেট্রোরেলব্রিকসমে দিবসনির্বাচনরাজনীতিপ্রধানমন্ত্রীজিসোমিয়া চুক্তিতামিম
    স্বত্ব: © সাম্প্রতিক
    • সাম্প্রতিক
    • নীতিমালা
    • যোগাযোগ
    • সাবস্ক্রাইব ইউটিউব চেনেল
    • ডাউনলোড এন্ড্রয়েড অ্যাপ