Skip to content
  মঙ্গলবার ১৭ জুন ২০২৫
সাম্প্রতিক খবর
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • অর্থনীতি
  • খেলা
  • বিনোদন
  • সারাদেশ
  • স্বাস্থ্য
  • সাহিত্য
    • কবিতা
  • ডাউনলোড এন্ড্রয়েড অ্যাপ
সাম্প্রতিক খবর
সাম্প্রতিক খবর
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • অর্থনীতি
  • খেলা
  • বিনোদন
  • সারাদেশ
  • স্বাস্থ্য
  • সাহিত্য
    • কবিতা
  • ডাউনলোড এন্ড্রয়েড অ্যাপ
সাম্প্রতিক খবর
  কলাম  ভাইভা ভীতি – চাকুরী প্রার্থীর শংকা
কলাম

ভাইভা ভীতি – চাকুরী প্রার্থীর শংকা

কাজী মাহমুদুর রহমান

কাজী মাহমুদুর রহমানকাজী মাহমুদুর রহমান—November 15, 20220
FacebookTwitterPinterestLinkedInTumblrRedditVKWhatsAppEmail

কেস ১ঃ

নাজমুল, বিসিএস লিখিত পরীক্ষায় ভাল করেছে। সামনে ভাইভা পরীক্ষা। ভাইভা পরীক্ষার কথা মনে এলেই তার গলা শুকিয়ে যায়। ভেতরে খারাপ লাগতে থাকে। সে জানে না কি ভয়াবহ পরিনতি হবে ভাইভা পরীক্ষার দিন। তাই তার ভাইভা প্রস্তুতি নেয়াটা ভালো হচ্ছে না। এ ভীতি থেকে তার মুক্তির উপায় কি সে জানে না।

কেস ২ঃ

জেসমিন সুলতানা, ফিলোসফিতে মাস্টার্স করেছে। এখন সে এলএল.বি.তে ভার্তি হবে অধিক কারন বহুদিনের ইচ্ছা ছিল, সে একজন ল’ইয়ার হবে। এল এল বিতে ভর্তি পরীক্ষায় ভাইভা দিন হাজির। ভাইভার বোর্ডের সামনে বসার পর তার কান শো শো করছে, ঘাম হচ্ছে। জানা বিষয়ও সে তোতলাতে লাগলো। ভাইভা বোর্ডের একজন তার বেগতিবক অবস্থা বুঝতে পারে এবং তাকে স্বাভাবিক হওয়ার জন্য তার ব্যাক্তিগত টুকিটাকি প্রশ্ন জিজ্ঞেস করে। তার পরও সে সহজ হতে পারে নাই। রেজাল্ট ভাল করার পরও সুধুমাত্র ভাইভা পরীক্ষার কারনে তার হয়তো এলএল.বি.-তে ভার্তি হতে পারবে না।

সনদের পাল্লা ভারি হওয়ার পরও ভাইভা ভীতির কারনে বহু চাকুরীপ্রার্থী চাকুরী পায় না। বাংলাদেশে ভাইভা ভীতি নাই এমন ব্যাক্তির সংখ্যা খুবই নগন্য। চাকুরী পেতে বা কোর্সে শেষ ধাপ পার হতে, বা ভর্তি-র জন্য ভাইভা দিতে হয়। ভাইভা বোর্ডের মুখুমুখি হতে হয় । আবার অনেকেই ফলাফল খারাপ থাকার পরও ভাইভা ভালো করার কারনে চাকরি হয়ে যায়। তাই চাকরি প্রত্যাশীদের মাথা ব্যাথার কারন ভাইভা ভীতি ।

ভাইভা বোর্ডে একজন প্রার্থীর মেধা বা জ্ঞানের পাশাপাশি তার আত্মবিশ্বাস, ক্রাইসিস ম্যানেজমেন্ট ক্ষমতা, ব্যক্তিত্বের সাবলীলতা, নিজেকে উপস্থাপন করার দক্ষতা, প্রভৃতি যাচাই করা হয়। সুধুমাত্র ভাইভা ভীতির কারনে অনেকেই এগুলোর কোনটাই সঠিকভাবে প্রকাশ করতে পারে না।

ভাইভা ভীতি কি

ভাইভা ভীতি হলো একপ্রকার ভীতি । ভীতি হলো অযৌক্তিক সাম্ভাব্য কোন ক্ষতি হওয়ার একটা বিরক্তিকর অনুভুতি। ভয় হলো মানসিক এংজাইটির একটা সামগ্রীক রুপ। যে কোন জনগোষ্ঠীর ১২-১৩% মানুষ জীবনের কোন না কোন ক্ষেতে ভয়ের স্বীকার হয় [গবেষণা মতে।

যে কোন ভীতির মূল কারন হলো পুর্বের কোন মানসিক আঘাত জনিত অভিজ্ঞতা। ছোট শিশু বা বুদ্ধিকম শিশুদের ভয় নেই। শৈশবে যে যত আঘাত জনিত অভিজ্ঞতা লব্ধ করে বড় হয়ে তার তত বিষয়ে ভয় থেকে যায়। এগুলো প্রকট আকারে প্রকাশ পায় চাকুরীর ভাইভা দেয়ার সময়।

চাকরির ভাইভা ভীতি বাংলাদেশে একটি অতি সাধারন ঘটনা। ভাইভার কথা শুনলেই অনেকের ভেতর দুশ্চিন্তা ভর করে। নার্ভাস হয়ে পরে। দুশ্চিন্তা থেকে অনেকে ভুল করা শুরু করে। জানা অনেক বিষয়ে উত্তর দিতে গিয়ে গুলিয়ে ফেলে। সফল হতে হলে ভাইভা ভীতি দূর করা প্রয়োজন।

ভাইভা ভীতির আচরন

More stories

কী করতে হবে?

May 20, 2023

শীতে অ্যাজমা রোগীদের একটু বাড়তি সতর্কতা প্রয়োজন

November 18, 2024

শুভ জন্মদিন কমরেড লেনিন

April 22, 2024

ভাইভা ভীতি – চাকুরী প্রার্থীর শংকা

November 15, 2022

চাকরি বা কোর্স উত্তীর্ণ বা কোন ভার্তি পরীক্ষার ভাইভা ভীতিতে ভিক্টিমের মধ্যে যে সকল লক্ষণ আচরণ পরিলিক্ষিত হয় তা হলোঃ

  • মনের মধ্যে হতভম্ব ভাব আসে,
  • শরীর গরম হয়ে যায়,
  • কান শো শো করে, কারো কথা শুনতে পাওয়া যায় না,
  • সাহস হারিয়ে যায়,
  • হাটু কাপে,
  • কথা তোতলাতে থাকে,
  • হৃদস্পন্দন দ্রুততর হওয়া, বুক ধর ফর করে,
  • চোখ ঝাপসা ভাব হয়,
  • হাত-পা কাঁপে,
  • প্যানিক এ্যাটাক হয়,
  • স্বাভাবিক চিন্তার ক্ষমতা হারিয়ে ফেলে,
  • নিঃশ্বাস নিতে কষ্ট হয়,
  • ঘাম হয়,
  • মাথা ঘুরে বা ঘুরার ভাব আসে,
  • দুশ্চিন্তা হয়,
  • যেই কাজটা করতে গিয়ে ভয় পায় তাকে অনেক বড় বোঝা মনে হয়,
  • পালিয়ে যেতে ইচ্ছা হয়,
  • নিজেকে অসহায় মনে হয়,
  • জানা প্রশ্নের উত্তরও মনে পড়ে না,
  • নার্ভাস ভাব চলে আসে,
  • ঘাবড়ে যায়,

ভাইভা ভীতি দুর করার সাম্ভাব্য সাধনা

  • যে বিষয়ে ভাইভা হবে সে বিষয়ে ভাল প্রস্তুতি নেয়া। প্রস্তুতির পাশাপাশি বন্ধুদের সাথে ডিসকাশন সেসন হতে পারে। বিষয় ভিত্তিক গভীর জ্ঞান পরিক্ষার্থীকে মানসিক ভাবে কনফিডেন্ট করে। তখন ভাইভা বোর্ডে গিয়ে মানসিক জোড় পাওয়া যায়।
  • ভাইভা দেয়ার আগে অবশ্যই ঘুম জনিত সমস্যা কাটাতে হবে।
  • নির্দিষ্ট সময়ের আগেই ভাইবা বোর্ডে এসে হাজির হওয়া উচিত। ফর্মাল শার্ট এবং প্যান্ট ভাইভা পরীক্ষার্থীকে মাসিকভাবে শক্ত করে।                    
  • ভাইভা বোর্ডের সামনে মার্জিত সৌজন্যতা (সালাম, আদাব, সুপ্রভাত) প্রথম পরিচয়কে সমৃদ্ধ করে। অনুমতি পাবার পর চেয়ারে মার্জিত হয়ে বসা, টেবিলে হাত না রাখা, চেয়ারে পিঠ না হেলানো সবই ভাইভা বোর্ডের মেম্বারদের মনোযোগ কারে। কথা বলার সময় হাত পা নড়া চড়া বেশি হলেও ভাইভা বোর্ডের মেম্বাররা নেতিবাচক ধারনা পোষন করে।
  • ভাইবা বোর্ডে প্রশ্নকর্তা একাধিক হতে পারেন। এতে ঘাবড়ে যাওয়ার বিষয়টি এসে যায়। চেষ্টা করতে হবে না ঘাবড়ানোর। যেহেতু ঘাবড়নো মানসিক ব্যাপার এবং ভাইভা পরীক্ষার্থীর নিয়ন্ত্রনে থাকে না সেহেতু সাইকোথেরাপির প্রয়োজন হয়ে পড়ে।
  • যখন যে র্বোড মেম্বার প্রশ্ন করবে তখন তার দিকে তাকিয়ে উত্তর দেয়া উত্তম । ভদ্র আই –কন্ট্রাক্ট খুবই ‍ুউপকারী। ভাইভার সময় এদিক-সেদিকে চোখ বোলানো ঠিক না। এতে ভাইভা গ্রহীতার মনে হতে পারে আপনি অন্যমনষ্ক। তবে এদিক-সেদিকে তাকানো কন্ট্রল করতে না পারলে সাইকোথেরাপির সহায়তা নেয়া যেতে পারে।
  • কোনো প্রশ্নের উত্তর জানা না থাকলে আমতা-আমতা উত্তর দেয়া বা উত্তর দেয়ার আপ্রাণ চেষ্টা না করা ভালো। এতে র্বোড মেম্বারদের সময় নষ্ট করা হয়। সরাসরি বলে দিতে হবে, স্যার এ বিষয়টি আমার জানা নেই।
  • ভাইবা দেওয়ার পূর্বে আপনি যে প্রতিষ্ঠানে আবেদন করেছেন অবশ্যই সে প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে ভালো ধারণা রাখলে মনের আত্ববিশ্বাস বাড়িয়ে দেবে।
  • প্রশ্নগুলোর উত্তর ধীরে সুস্থে গুছিয়ে সঠিকভাবে বলার চেষ্টা করা যেতে পারে । কোনো প্রশ্নের উত্তর সহজ কিংবা আপনার ভালো জানা থাকলে সেটি প্রকাশে তাড়াহুড়ো করবেন না। সব প্রশ্নের উত্তর পজিটিভ মুডে দেওয়ার চেষ্টা করা ভালো। কোনোভাবেই নিজের মধ্যে জড়তা ভাব যেনো ভর না করে । যেহেতু জড়তা মানসিক সমস্যা সেহেতু সাইকোথেরাপির সাহায্য নেয়া উত্তম।
  • ভাইবা দেয়ার সময় আঞ্চলিকতা পরিহার করা উত্তম। প্রশ্নকর্তা যদি আপনাকে ইংরেজিতে প্রশ্ন করে থাকেন তাহলে ইংরেজিতে উত্তর আর বাংলাতে প্রশ্ন করেন তাহলে তার উত্তর বাংলাতে দেয়ার চেষ্টা করা শ্রেয়। 
  • অনেক সময় ইন্টারভিউয়ার ইচ্ছা করে অপ্রাসঙ্গিক বিষয় প্রশ্ন করে প্রার্থীকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করেন বা মানসিকতা যাচাই করেন। এ সময় কোন ক্রমেই মাথা গরম করা যাবে না বা চাতুরি বা মিথ্যা তথ্য দেয়া যাবে না । যা বিপদের কারন হতে পারে।
  • অপ্রাসঙ্গিক কিছু বলা যাবে না। যে জবের জন্য ভাইভা দিচ্ছেন তার সাথে সম্পর্কিত নয় এমন সবই অপ্রাসঙ্গিক । সেখানে নিজের সম্পর্কে বলতে বললে শুধু নিজের কাজ ও পড়াশোনা নিয়েই বলা উচিত। এর বাইরে টুকটাক নিজের শখের কথা বলতে পারেন। অপ্রাসঙ্গিক ব্যক্তিগত কোনো তথ্য বা অপ্রাসঙ্গিক চাকুরী বা কাজের অভিজ্ঞতা শেয়ার করা যাবে না।
  • সুযোগ দেওয়া হলেও নেতিবাচক কিছু বলা যাবে না। এমন কোনো কথা বলা যাবে না, যাতে আপনার ব্যক্তিত্ব নিয়ে ভুল ধারণা তৈরি হয়। আবার হাস্যকর কোনো কথা বলাও ঠিক হবে না। মুখে স্মীত হাসি রেখে সিরিয়াস হয়ে কথা বলা ভালো। সেজন্য প্রস্ততি নিতে হবে।
  • ধৈর্যের পরীক্ষা নিতে একই প্রশ্ন বারবার করা হতে পারে। এটি করা হলে বিরক্ত না হয়ে চেষ্টা করুন একই উত্তর ভিন্ন ভিন্ন আঙ্গিকে দেওয়ার।

ভাইভা ভীতির প্রচলিত উপদেশ

  • ভাইভা বোর্ডের সদ্স্যদের বিচারক না ভেবে সহযোগী ভাবুন।
  • কোনো অবস্থাতেই কন্ট্রাডিকশন এর মধ্যে যাবেন না।
  • নিয়মিত অটোসাজেশন দিন, কমান্ড সেন্টারকে ব্যবহার করুন।
  • অনেক সময় কোনো খারাপ ঘটনা থেকেও ভয়ের সূত্রপাত হয়। সেক্ষেত্রে, ভয়কে দূর করতে ভিন্নপন্থা অবলম্বন করতে হয়।
  • ভয়কে স্বীকার করতে হবে। ভয় থেকে পালিয়ে গেলে ভয় জেকে বসে।
  • ভয়কে স্বাভাবিক ভাবতে হবে । সকলের ভয় পাওয়ার ব্যাপার রয়েছে । তাই আপনারও ভয় আছে।
  • ভয়ের জন্য কী ক্ষতি হচেছ তার হিসেব করা প্রয়োজন ।
  • ভয়কে চ্যালেন্জ করতে হবে। ভয়ের সম্মুখীন হতে হবে।
  • জোরে জোরে শ্বাস নেয়া, চোখ বন্ধ করে ভাল কিছু চিন্তা করা, গান শোনা, হাটা-হাটি প্রভৃতি করা যেতে পারে যা ভয় দুর হতে সহায়তা করবে।
  • সাইক্রিয়াটরিস্টরা সামান্য ঢুলু ঢুলু ভাব আসার জন্য রিলাক্সজেশন ঔষধ দেন যা হিতে বিপরিত হয়।

উপরোক্ত প্রচলিত উপদেশগুলো ভাইভা ভীতি কমাতে মাঝে মাঝে কাজ দিলেও দিতে পারে, তবে তা যৎসামান্য। এই ক্ষেত্রে সাইকোথেরাপি একমাত্র পস্থা।

ভাইভা ভীতি দুর করার প্রয়াসে ভাইভা বোর্ডের সহায়তা

বাংলাদেশের অনেক ভাইভা পরীক্ষার র্বোড মেম্বার আছেন যারা জানেন পরীক্ষার্থীর ভাইভা ভীতি সমন্ধে। তাই তারা প্রথমেই প্রসঙ্গে না এসে নানা বিষয়ে আলাপ আলোচনা করে পরীক্ষার্থীকে স্বাভাবিক করে তোলার চেষ্টা করে। তার ভেতর থেকে পটেনশিয়ালিটি বেড় করার চেষ্টা করেন।

ভাইভা ভীতি কাটাতে অভিনব উদ্যোগ নিয়েছে বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশন। প্রথমবারের মতো ভাইভা বোর্ডে প্রত্যেক পরীক্ষার্থীর জন্য পানির পাশাপাশি এক কাপ চা ও একটি বিস্কুটের ব্যবস্থা রেখেছে সংস্থাটি।– সংগৃহীত।

ভাইভা ভীতির কারন

ভাইভা ভীতির কারন ব্যক্তি ভেদে ভিন্ন ভিন্ন হতে পারে। ভাইভা ভীতি পুরোটাই মানসিক। ভাইভা ভীতির কারন হিসেবে দুটো কারনকে মোটা দাগে বলা যেতে পারে – (১) সামজিক শিখন – ভাইভা নিয়ে নানা ধরনের গাল ফোলানো গল্প মনের মধ্যে কাল্পনিক উদ্বেগ তৈরী করে। ফলে কাল্পনিক গল্প থেকে ভয়ের সুত্রপাত হয়।

(২) মানসিক আঘাত বা মেন্টাল ট্রমার কারনে ব্যক্তির ভেতর ভাইভা ভীতি তৈরী হতে পারে। স্বাধারনতঃ এর বীজ বপন হয় ছোট বেলাতে । ছোট বেলায় যে সব শিক্ষার্থীরা বাবা-মা বা শিক্ষকের কাছে মার-পিট, বকা ঝকা পায় তারাই মুলতঃ ভাইভা ভীতির স্বীকার হয়।

ভাইভা ভীতি চিকিৎসা:

বাজারে নানা রকম চিকিৎসা রয়েছে। সব নিয়ম মানার পরও ভাইভা বোর্ডের কাপুনি বন্ধ করা যায় না । যেহেতু ভাইভা ভীতি একটি মানসিক রোগ তাই মানসিক চিকিৎসা দিয়েই এর সমাধান করতে হবে। কেস টু কেস ভেদে মাত্র ৩/৪ টি সাইকোথেরাপি সেসনে ভাইভা ভীতির চিরতরের মুক্তি সম্ভব। অধিকাংশ ক্ষেত্রে ইএমডিআর সাইকোথেরাপি ভাইভা ভীতি দুর করায় অগ্রনী ভুমিকা পালন করে।

লেখক সাইকোথেরাপিস্ট

সাইকোথেরাপি সার্ভিসেস,

01914009947

psychotherapyservice.bd@gmail.com

চাকুরীভাইভা ভীতিসম্প্রতি
FacebookTwitterPinterestLinkedInTumblrRedditVKWhatsAppEmail

কাজী মাহমুদুর রহমান

উন্নয়নশীল দেশগুলা উচ্চ মূল্যস্ফীতি এবং জলবায়ু পরিবর্তনের মুখোমুখি: বিশ্বব্যাংক প্রেসিডেন্ট
মজলুমের মন থেকে মোছা যায়নি যেই মাওলানার নাম!
Related posts
  • Related posts
  • More from author
কলাম

কন্ট্রকচুয়াল সার্ভিস কি দাস প্রথা

June 8, 20250
কলাম

সন্তানের মানসিক ট্রমা ও চিকিৎসা

April 30, 20250
কলাম

বর্তমান সময়ের আশংকা গুলি নির্মূলে কার্যকর রাজনীতি জরুরি

April 21, 20250
Load more
Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Read also
কলাম

কন্ট্রকচুয়াল সার্ভিস কি দাস প্রথা

June 8, 20250
জাতীয়

বাজেটে পর্যাপ্ত বরাদ্দের দাবিতে ক্ষেতমজুর সমিতির বিক্ষোভ সমাবেশ

May 30, 20250
কলাম

সন্তানের মানসিক ট্রমা ও চিকিৎসা

April 30, 20250
কলাম

বর্তমান সময়ের আশংকা গুলি নির্মূলে কার্যকর রাজনীতি জরুরি

April 21, 20250
আন্তর্জাতিক

ট্রাম্প, নয়া-ফ্যাসিবাদ ও বামপন্থা

March 26, 20250
কলাম

হান্ডিংটন সাহেব আর তার চেলারা

March 19, 20250
Load more

সম্প্রতি প্রকাশিত

  • কন্ট্রকচুয়াল সার্ভিস কি দাস প্রথা
  • বাজেটে পর্যাপ্ত বরাদ্দের দাবিতে ক্ষেতমজুর সমিতির বিক্ষোভ সমাবেশ
  • সন্তানের মানসিক ট্রমা ও চিকিৎসা
  • বর্তমান সময়ের আশংকা গুলি নির্মূলে কার্যকর রাজনীতি জরুরি
  • ট্রাম্প, নয়া-ফ্যাসিবাদ ও বামপন্থা

    # বিষয়

    সম্প্রতিখবরলিড১লিডমূলসিপিবিচীনবিএনপিফুটবলকাতার বিশ্বকাপবাম জোটরিকশা-ভ্যান-ইজিবাইক শ্রমিক ইউনিয়নছাত্রলীগমে দিবসমেট্রোরেলব্রিকসপ্রধানমন্ত্রীরাজনীতিঅ্যাঞ্জেলো ম্যাথিউসডিএমপি
    স্বত্ব: © সাম্প্রতিক
    • সাম্প্রতিক
    • নীতিমালা
    • যোগাযোগ
    • সাবস্ক্রাইব ইউটিউব চেনেল
    • ডাউনলোড এন্ড্রয়েড অ্যাপ